সোমব্রেরো ফল আউট
রিচার্ড ব্রটিগান
পেশা
‘আপনার জন্য আমি
সোমব্রেরোটা নিয়ে আসছি, মেয়র সাহেব’, সে বলল আর নীচু হয়ে তুলতে গেল সোমব্রেরোটা।
‘না,আমি নিয়ে
আসব’, বলল মেয়রের পিসতুত ভাই, সে হঠাৎ বুঝতে
পারল যে সে যদি সোমব্রেরোটা না নিয়ে আসে তাহলে সে কোনোদিনই মেয়র হতে পারবে না।
কে এই বেকার
মালটা যে তুলতে চাইছে এই সোমব্রেরোটা আর তার সরকারি দফতরে কাজ পাওয়ার জন্য ডাকের বারোটা
বাজাতে চাইছে। ওওকি মেয়র হতে চায়? যদিও সোমব্রেরোটা ভয়ঙ্কর ঠাণ্ডা সে ওই খানকির
ছেলেকে টুপিটা তুলে এই শহরের মেয়র হতে কখনো দেবে না।
প্রথবারেই যে কেন
ওটা আমি তুলি নি? পিসতুত ভাই ভাবছিল। তাহলে এসব কিছুই ঘটত না। একটা বরফ ঠাণ্ডা
সোমব্রেরো কোনো ক্ষতিই করতে পারে না। ওটা শুধু তাকে চমকে দিয়েছিল। ব্যাপারটা তাই।
সে ভাবতেই পারেনি যে ওটা এত ঠাণ্ডা হবে, তাই সে লাফিয়ে পিছিয়ে এসেছিল। কে ভাবতে পারে
যে সোমব্রেরোটা এমন ঠাণ্ডা হবে? যে কেউই ঘাবড়ে গিয়ে তার মতো আচরণ করত।
তাকে এভাবে বোকা
বানাবার জন্য পিসতুত ভাইয়ের রাগ উঠল সোমব্রেরোটার উপর। মেয়রের হাতে ওই সোমব্রেরোটা
তাকে দিতেই হবে যদি সে কোনোদিন আদৌ মেয়র হতে চায়। তার সমস্ত রাজনৈতিক পেশার সুযোগ
খতম হয়ে যাবে যদি না সে সোমব্রেরোটা মেয়রের হাতে দিতে পারে।
বালের সোমব্রেরো।
No comments:
Post a Comment